• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • যাত্রীর ঢল, ইলিশা ঘাটের জেটি ভেঙে পড়ার উপক্রম 

     dhepa 
    04th Aug 2021 1:53 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে রোববার সকালে ঢাকার উদ্দেশে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায় ওয়াটারবাস গ্রিনলাইন, এমভি ভোলা, এমভি দোয়েল পাখি, এমভি কর্ণফুলী ১০, এমভি কর্ণফুলী-৪।

    অপরদিকে চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের নিয়ে লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরী ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়, সি-ট্রাক খিজির ৫, খিজির-৮, এসটি সুকান্তবাবু, এসটি ভাষা শহীদ সালাম, এমভি পারিজাত ও ফেরি কিষানী, ফেরি কুসুমকলি, ফেরি কনকচাঁপা।

    এদিকে অধিক যাত্রীর চাপে ইলিশা লঞ্চঘাটের জেটি ভেঙে পড়ার অবস্থায় ছিল। ঝুঁকি নিয়ে কয়েক হাজার যাত্রী লঞ্চগুলোতে পাড়ি জমায়। ছিল না কোনো স্বাস্থ্যবিধি।

    পোশাক শিল্পকারখানা খুলে দেয়ার কারণেই একসঙ্গে হাজার হাজারও যাত্রী পাড়ি জমান বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়।

    সূত্র জানায়, শুধুমাত্র দ্বীপ জেলার কমপক্ষে তিন লাখ শ্রমিক ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, চট্টগ্রামের বিভিন্ন শিল্পকারখানায় কাজ করেন। এছাড়া বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলের প্রায় দুই লাখ শ্রমিক ভোলার ইলিশা ঘাট হয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে সহজ যোগাযোগের জন্য ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুট ব্যবহার করেন।

    ইলিশা ফেরিঘাটের ইজারাদার সরোয়ারদি মাস্টার জানান, একসঙ্গে এত মানুষের চাপ থাকায় নিয়ন্ত্রণ করতে তাদের হিমশিম খেতে হয়। ঘাটের টোলও ঠিকমতো আদায় করা সম্ভব হচ্ছিল না।

    ভোলার নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান জানান, খেয়াঘাটের লঞ্চ স্টাফরা ছুটিতে থাকায়, ওই রুটে কোনো লঞ্চ ছাড়েনি। তবে ইলিশা ঘাট থেকেই রোববার ৮টি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেষে ছাড়ে। সকালে কমপক্ষে ২০ হাজার যাত্রী পাড়ি জমায়। অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে লঞ্চ ছাড়লেও ওই সময় তাদের পক্ষে বাধা দেয়া সম্ভব হয়নি। ফেরি ও লঞ্চ সি-ট্রাকযোগেও ঢাকা-চট্টগ্রামগামী কমপক্ষে ২০ হাজার যাত্রী দিনভর পাড়ি জমান।

    দুই দিনে ওই ঘাট দিয়ে লক্ষাধিক যাত্রী পার হয়েছেন বলে জানান ফেরি ও লঞ্চঘাট স্টাফরা।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

    আর্কাইভ

    July 2025
    M T W T F S S
     123456
    78910111213
    14151617181920
    21222324252627
    28293031